তিনি চেয়ারম্যানের ভাই দক্ষিণ চুনারুঘাট সীমান্ত এলাকার এক মূর্তিমান আতংকের নাম কে এই সবুজ
যে গড়ে তুলেছে অপরাধের এক বিশাল বাহিনী,তার বাহিনীর মধ্যে রয়েছে মাদক চোরাচালানি, অবৈধ বালু সিন্ডিকেট, কৃষি জমি থেকে মাটি কাটা,নিয়মিত সীমান্ত এলাকা থেকে মাদক কারবারিদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা উত্তোলন, নারী দিয়ে দেহ ব্যবসা সহ বিভিন্ন অপকর্ম।
তিনি চেয়ারম্যানের ভাই দক্ষিণ চুনারুঘাট সীমান্ত এলাকার এক মূর্তিমান আতংকের নাম সবুজ
খোঁজ নিয়ে জানা যায় দক্ষিণ চুনারুকাটে এক মূর্তিমান আতংকের নাম চেয়ারম্যানের ভাই সবুজ। সে দক্ষিণ চুনারুঘাটে বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত। তার নাম শুনলেই চুনারুঘাট উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের সাধারন মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করে। এমন কোন অপকর্ম নেই যে অপকর্মের সাথে চেয়ারম্যানের ভাই সবুজ জড়িত নয়,তার সিন্ডিকেটের মধ্যে রয়েছে মাদক চোরা চালান,অবৈধ দেহ ব্যবসা, লক্ষ লক্ষ টাকার অবৈধ বালুর ব্যবসা,অবৈধভাবে কৃষি জমি থেকে মাটি কাটার ব্যবসা,জমি জবর দখল নিরীহ জনসাধারণকে ভয়-ভীতি প্রদর্শন।বিভিন্ন সালীশ বৈঠকের মাধ্যমে ঘুষ গ্রহণ। সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারীদের কাছ থেকে নিয়মিত মোটা অংকের চাঁদা গ্রহণ সহ বিভিন্ন অবৈধ কাজ যেন তার কাছে বৈধ। আইন শৃঙ্খলার কোন ধার ধারে না সে। দক্ষিণ চুনারুঘাটের সীমান্ত এলাকা বাংলাদেশের মধ্যে একটি মাদক প্রবণ এলাকা হওয়ার সুবাদে এবং তার আপন বড় ভাই চেয়ারম্যান হওয়ার কারণে সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন অপকর্ম অনাশাই করে যাচ্ছেন সবুজ।তার পুরো নাম শওকত হায়দার সবুজ (৪২) গাজীপুর ইউনিয়নের মৃত খুরশেদ আলীর ছেলে।
এমন কোন অপরাধ নেই যা সে করে না না,রাতে মদ খেয়ে মাতলামি,মদ বিক্রিসহ সকল অপরাধের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। অভিযোগ রয়েছে গোবরখেলা গ্রামের খোয়াই নদী এলাকায়,নদীর বাঁধ কেটে বিপুল পরিমাণ ভালো উত্তোলনের। গত কিছুদিন আগে অবৈধভাবে বালু বিজিবি আটক করলে তার নেতৃত্বে বিজিবির উপর হামলার করার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।