পাবনা জেলা প্রতিনিধি
লাবলু বিশ্বাস
প্রকাশিত: ৪:২০ পিএম, ২১ জানুয়ারি ২০২৪
সুত্রঃ- ঈশ্বরদী আবহাওয়া অফিস
পাবনার ঈশ্বরদীতে কনকনে শীত বইছে, আজকের তাপমাত্রা সর্বনিম্ন ৯.৫ ডিগ্রি।
উত্তরের হিমেল বাতাস ও কনকনে ঠান্ডায় ঈশ্বরদী জনজীবন বিপর্যস্ত। আজ রোববার (২১ জানুয়ারি) উপজেলায় ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যা এ মৌসুমে ঈশ্বরদীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। সকাল ৯টার দিকে সূর্যের দেখা মিলেছে কিন্তু শীতের তীব্রতা কমছে না।
ঈশ্বরদী আবহাওয়া অফিসের সহকারী পর্যবেক্ষক নাজমুল হক রঞ্জন এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, শনিবার (২০ জানুয়ারি) সকালে ঈশ্বরদীতে ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তার একদিন পরেই তা ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে নেমে আসে। উপজেলা জুড়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। এ সপ্তাহে শীতের প্রকোপ আরও বাড়তে পারে আবহাওয়া অফিস সূত্র বলছে।
সকাল ৮টা থেকে সাড়ে ১০ পর্যন্ত ঈশ্বরদীর প্রাণকেন্দ্র পোস্ট অফিস মোড়, স্টেশন রোড, রেলওয়ে জংশন স্টেশন, বাসটার্মিনালসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, কনকনে হিমেল বাতাসে বাস, ট্রেন সিএনজি অটো রিক্সার যাত্রীর , এই তীব্র শীতে সীমাহীন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
পথচারী, রিকশাচালক ও দুস্থদের খড়কুটো জ্বালিয়ে আগুন পোহাতে দেখা গেছে।
ঈশ্বরদী ভ্রাম্যমান বাজার পৌর সুপার মার্কেটের সবজি বিক্রেতারা বলেন, ভোর ৫টায় কনকনে শীতের মধ্যে আমরা সবজি বিক্রি করতে এসেছি।
ঠান্ডা হিম শীতল বাতাসে তীব্র শীতে শীতে খুব কষ্ট হচ্ছে।
সারারাত স্টেশনে ছিলাম। হিমেল বাতাসে নাক দিয়ে পানি ঝরছে।
এদিকে উপজেলার প্রায় আড়াই লাখ মানুষের বিপরীতে সরকারিভাবে এখন পর্যন্ত চার হাজার শীতের কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। যা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তৌহিদুল ইসলাম প্রিন্স বলেন, সরকারিভাবে যে কম্বল পাওয়া গেছে তা চাহিদার তুলনায় খুবই কম। মাত্র ৩/৪ হাজার কম্বল পাওয়া গেছে। এরইমধ্যে ঈশ্বরদী ইউনিয়ন পরিষদগুলোতে তিন হাজার ২০০ কম্বল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
আর বাকি কম্বল উপজেলার বিভিন্ন আশ্রয়ণ প্রকল্পে ইতি মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।
পাবনা জেলা প্রতিনিধি
লাবলু বিশ্বাস
প্রকাশিত: ৪:২০ পিএম, ২১ জানুয়ারি ২০২৪
পাবনার ঈশ্বরদীতে কনকনে শীত বইছে, আজকের তাপমাত্রা সর্বনিম্ন ৯.৫ ডিগ্রি।
উত্তরের হিমেল বাতাস ও কনকনে ঠান্ডায় ঈশ্বরদী জনজীবন বিপর্যস্ত। আজ রোববার (২১ জানুয়ারি) উপজেলায় ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যা এ মৌসুমে ঈশ্বরদীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। সকাল ৯টার দিকে সূর্যের দেখা মিলেছে কিন্তু শীতের তীব্রতা কমছে না।
ঈশ্বরদী আবহাওয়া অফিসের সহকারী পর্যবেক্ষক নাজমুল হক রঞ্জন এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, শনিবার (২০ জানুয়ারি) সকালে ঈশ্বরদীতে ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তার একদিন পরেই তা ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে নেমে আসে। উপজেলা জুড়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। এ সপ্তাহে শীতের প্রকোপ আরও বাড়তে পারে আবহাওয়া অফিস সূত্র বলছে।
সকাল ৮টা থেকে সাড়ে ১০ পর্যন্ত ঈশ্বরদীর প্রাণকেন্দ্র পোস্ট অফিস মোড়, স্টেশন রোড, রেলওয়ে জংশন স্টেশন, বাসটার্মিনালসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, কনকনে হিমেল বাতাসে বাস, ট্রেন সিএনজি অটো রিক্সার যাত্রীর , এই তীব্র শীতে সীমাহীন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
পথচারী, রিকশাচালক ও দুস্থদের খড়কুটো জ্বালিয়ে আগুন পোহাতে দেখা গেছে।
ঈশ্বরদী ভ্রাম্যমান বাজার পৌর সুপার মার্কেটের সবজি বিক্রেতারা বলেন, ভোর ৫টায় কনকনে শীতের মধ্যে আমরা সবজি বিক্রি করতে এসেছি।
ঠান্ডা হিম শীতল বাতাসে তীব্র শীতে শীতে খুব কষ্ট হচ্ছে।
সারারাত স্টেশনে ছিলাম। হিমেল বাতাসে নাক দিয়ে পানি ঝরছে।
এদিকে উপজেলার প্রায় আড়াই লাখ মানুষের বিপরীতে সরকারিভাবে এখন পর্যন্ত চার হাজার শীতের কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। যা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তৌহিদুল ইসলাম প্রিন্স বলেন, সরকারিভাবে যে কম্বল পাওয়া গেছে তা চাহিদার তুলনায় খুবই কম। মাত্র ৩/৪ হাজার কম্বল পাওয়া গেছে। এরইমধ্যে ঈশ্বরদী ইউনিয়ন পরিষদগুলোতে তিন হাজার ২০০ কম্বল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
আর বাকি কম্বল উপজেলার বিভিন্ন আশ্রয়ণ প্রকল্পে ইতি মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।